চা শ্রমিক ডটকম,সারেজমিন প্রতিবেদনঃআজ ২রা আগষ্ট রবিবার সকাল ১০ ঘঠিকায় রাজনগর উপজেলার উত্তরভাগ চা বাগানে দূর্গা মন্দির পাঙ্গঁনে সকাল ১০.৩০ ঘঠিকায় সাধারন চা শ্রমিকেরা বাগান পঞ্চায়েত কমিটির নানা অনিয়ম,দূর্নিতির ও সাপ্তাহিক ২০ টাকা হারে ৫৬০ শ্রমিকের পঞ্চায়েত চাদাঁর খরচের হিসাব চেয়ে এক সাধারন সভার আয়োজন করা হয়।
সাবেক সভাপতির সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বর্তমান সভাপতি দুলাল বাক্তি, সম্পাদক শেখর বড়াইক ব্যাতিত প্যানেলের অনান্য সদস্য এবং তিন শতাধিক চা বাগানটির সাধারন শ্রমিকেরা।
সভাসুত্রে যানাযায় মন্দিরের অভ্যন্তরীণ সীমানার ভিতরে বসিয়েছে চুল কাটার সেলুন।
গত ০৯ বছরের ২০টাকা হারে নিয়মিত সাপ্তাহিক চাদাঁ আদায় হলেও ৩ বছরগত হলেও ধর্মীয় কির্তন সভার জন্য বাকীতে আনা দধি ও মিষ্টির ২২০০/=টাকা এখনও পায়নি দোকানদার।
জেলা পরিষদ কর্তৃক নগদ ৫০.০০০/= টাকা সহ সরকারি অনুদান কি কাজে ব্যায় করেছে জানেনা শ্রমিকেরা নেই কোন জবাবদিহিতা
মন্দির উন্নয়ন মূলক কাজের জন্য কতকাল ২ কেজি হারে নিরিখ অতিরিক্ত দিতে হবে।
কেজিওল শ্রমিকের মন্দির বাউন্ডারি তৈরীর জন্য ১০ টাকা হারে ৩ বছরের অধিক শ্রমিকের টাকা কি কাজে ব্যাবহার করেছে সহ বাগানের বেশ কিছু সমস্যার ইস্যু নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হলেও বাগান পঞ্চায়েত কমিটির সম্পাদক শেখর বড়াইক সভাস্থলে আসেননি খোজকরা হলে তিনি রাবার ফ্যাক্টরিতে কাজে নিয়োজিত ছিলেন তিনি সভা সম্পর্কে জানেন না বল্লেও বাগান পঞ্চায়েত সভাপতি দুলাল বাক্তি বলেন সম্পাদক সভাতে আসবেন বলে সভার কার্যক্রম চালু করেন। একপর্যায় দীর্ঘ মেয়াদী চাদাঁর ৯ বছরের ক্ষেত্রে ৩ বছরের গড়মিল হিসাব দিতে চাইলে শ্রমিকেরা বাগান পঞ্চায়েত কমিটিকে নির্ভুল হিসাবে সহযোগীতা করার জন্য ৫ সদস্যর একটি প্রস্তাবনা করলে পঞ্চায়েত কমিটি অমিমাংসিত
অবস্থায় সভাত্যাগ করে মন্দিরের গেইট পের হয়ে বেশ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে দেখে নেবার কথা বলে স্থান ত্যাগ করে।
উল্লেখ্য গত বছর দূর্গাপূজার কিছুদিন আগে বিষয়টি জানতে পেরে মৌলভীবাজার অাসনের সংসদ সদস্য নেছার আহমদের নির্দেশে জেলা ও উপজেলাটির আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ বিষয়টি নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করলে পূজা সন্নিকট হওয়াতে পঞ্চায়েত কমিটি ও শ্রমিকদের একত্রিত করে পূজা সম্পূন্ন করার পর বিষয়টি নিয়ে বসার কথা থাকলেও বসার পরিবেশ সৃষ্টি করতে না পারায় দলীয় নেতৃবৃন্দ সমাধান দিতে পারেনি বলে যানাযায়।
Leave a Reply