চা শ্রমিক ডটকমঃগত ৩১ অক্টোবর নাগা গ্রুপগুলোর সাথে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার যে ‘বিপুল সাফল্য’ অর্জন করেছে, সে বিষয়টি প্রকাশ করতে ‘বিলম্ব’ হওয়ায় মনিপুর, অরুনাচল প্রদেশ ও আসামে উদ্বেগ বাড়ছে।
মনিপুরে বিক্ষোভ চলছে। মেইতেই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকার
চুক্তি সইয়ের নামে অরুনাচল প্রদেশের নাগা প্রাধান্যপূর্ণ এলাকাগুলোতে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ বা ‘ভূখণ্ডগত অখণ্ডতায়’ প্রভাব ফেলে এমন কোনো পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করার হুমকি দিয়েছে অল অরুনাচল প্রদেশ স্টুডেন্টস ইউনিয়ন।
নাগা গ্রুপগুলোর সাথে চুক্তি চূড়ান্ত করার আগে তিনটি রাজ্যের সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করা হবে বলে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বারবার আশ্বস্ত করা সত্ত্বেও এসব ঘোষণা দেয়া হচ্ছে।
সম্ভাব্য নাগা চুক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গঠিত ৫টি নাগরিক সংস্থার জোট কো-অর্ডিনেশন কমিটি ফর ইন্টিগ্রেটি অব মনিপুরের এক নেতা বলেন, কেবল আশ্বাসে কোনো কাজই হবে না। আমরা চুক্তির (তা ২০১৫ সালে এনএসসিএন-আইএমের
নাগা গ্রুপগুলোর দাবি করা ‘গ্রেটার নাগালিম’ প্রশ্নে তারা উদ্বিগ্ন। নাগাল্যান্ড ও প্রধানত আসাম, মনিপুর ও অরুনাচল প্রদেশের নাগা প্রাধান্যপূর্ণ এলাকাগুলো নিয়ে তারা এই ‘গ্রেটার নাগালিম’গঠনের দাবি তোলা হয়েছে। অরুনাচল প্রদেশ ও মনিপুরে অন্তত তিনটি জেলা রয়েছে নাগা প্রধান্যপূর্ণ। একইভাবে আসামের দুটি জেলায় নাগাদের আধিক্য রয়েছে।
সূত্র দাবি করেছে, সরকার এবং এনএসসিএন-আইএম ও নাগা ন্যাশনাল পলিটিক্যাল গ্রুপসহ নাগা গ্রুপগুলো আলাদা পতাকা, সংবধান ও নাগা প্রাধান্যপূর্ণ এলাকাগুলো একীভূত করার নাগাদেরদাবির ব্যাপারে কিছুটা সমঝোতায় উপনীত হয়েছে। তবে ওই তিন রাজ্যে মারাত্মক প্রতিক্রিয়ার আশঙ্কায় তা প্রকাশ করা হচ্ছে না।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সনোয়ালের দফতর থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, যেকোনো চুক্তির আগে আসামের জনগণের স্বার্থের বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য অমিত শাহের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এতে বলা হয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্
সূত্র : ডিএইচএনএস
Leave a Reply